প্রাণীবিজ্ঞানে সাম্মানিক স্নাতক,শিক্ষাবিজ্ঞান ও বাংলায় স্নাতকোত্তর, বি.এড.।
শিক্ষকতাকে তিনি নিছক পেশা না ভেবে অনেক বেশি কিছু ভাবতে ভালোবাসেন।
অজস্র কবিতা,গল্প,প্রবন্ধ,আলেখ্য,সমালোচনামূলক লেখা,কয়েকটি নাটক এবং একটি অসম্পূর্ণ উপন্যাস।
তাঁর বেশিরভাগ লেখাই দেশ-বিদেশের অজস্র নামি ও অনামি পত্র পত্রিকায় প্রকাশিত।
ধানকাটা দুপুরের উষ্ণতা নিয়ে বেশতো নরম মাফলারে
জড়িয়ে যায় নকশিকাথাঁর বিরহসংগীত। ঘরে ফেরে
কয়েকটি স্মৃতির বিকেল। ক্লান্ত হাতধোয়াধুয়ি মলিন
বিছানায় যাওয়ার আগে ক গ্রাস ভাত গেলার পরিতৃপ্ত
শব্দ বলে যাও।
সাড়ে তিনহাত গর্তের হিমরাত তুলে দেয় একটি অক্লান্ত ভোর।
দ্রৌপদীর টুংটাং বাজলো কিনা বল্লভের হাতিয়ার
কতটা কুশল জানার সুযোগ আসে না দেখা হবে দুপ্রহর পরে।
এইসব হিম মাখামাখি বাইরের আলোগান খুশির আলপিন
বেশ লাগে। এখন পোশাক খোলা দ্বিধাহীন কখন হারাও!
দুপুরের রোদে ফিরি প্রসাধন সাজিয়েছে আলো এযে
ভালোলাগা হাতে আঁকা নয় হেমন্তের ফাঁদ।
বসন্ত দোষ নিয়ে বাঁচে তুমি শুধু হাত ধুয়ে সাদা।