বিষ্ণুপুর নিয়ে শুনেছি, ভারী মজার গল্প
‘Edit’করে বলছি কারণ, সময়টা যে অল্প।
কবিতা, গানে, গল্পে যে কাহিনী গুলো বলে,
কিছু কিছু বিদেশি ও আছে তাদের দলে।
বড় বড় সব মন্দিরগুলো উচ্চতায় ভারী লম্বা,
নীচের থেকে দেখে মনে হয় একটা বড় থাম্বা।
বিষ্ণুপুরের নামে যে গো বাড়ে মোদের মান
আছে মদনমোহন, রাসমঞ্চ, দলমাদল কামান।
মল্লরাজের জায়গা এটা রাজরাজড়ার দেশ
সময় করে ঘুরতে এসো দেখে লাগবে বেশ।
কত মেলা, কত হাট আছে মানুষ জুড়ে
সঙ্গীত ঘরানাতে মোরা থাকি সুরে সুরে।
এই শহরেই জন্মেছিলেন যদুনাথ ভট্ট
সবাই তাকে চেনে যে গো রংপুর তেহট্ট।
কাঁসা, পিতল বিখ্যাত মোড় শহর বিষ্ণুপুরে
রথের মেলা একবার সব দেখে যেও ঘুরে।
বিষ্ণুপুরের বালুচরি বিখ্যাত যে খুব
মাটির কাজেও রূপসী শহর দিয়েছে যে ডুব।
টেরাকোটার কাজে তার,জুড়ি মেলা ভার,
মন্দির নগরী মোদের,আর কী দরকার?
বিখ্যাত ব্যক্তি জ্ঞান গোঁসাই জন্মেছিলেন এই বিষ্ণুপুরে
তাই আমার শহর ভরে থাকে সদাই সংগীতের সুরে সুরে।
এই যে মোদের বিষ্ণুপুর, আমাদের গৌরব
সারা জীবন থাকুক ভরে ফুলের সৌরভ।।
ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন