শুধু মজ্জা নয়
হাড়ের ভিতর কান্নাও থাকে
এক আশ্চর্য মলাট, নিভু নিভু
আগুন জেগে উঠল ঘুম ভেঙে
যুবতী অন্ধকার ছিল প্রেমের পাশেই
হাট করে খোলা খাতা, দরজা পেরিয়ে
তৃতীয় ভুবন, খোলা উঠোনের মতো
আঁচল বিছিয়ে আগডুম বাগডুম খেলছে
কিছু যমজ ব্যাথা, যাদের চিনতে পারে মা,
বোকা জরুল অথবা গোপন জন্মদাগে। বাবারা জন্ম উদাসীন হয় কিংবা মসৃণ রাস্তা
সহজ চশমার ভেতর থেকে দেখা যায়
মনখারাপও ধীরে ধীরে বড় হচ্ছে, বুড়ো হচ্ছে, ঘড়ির কাঁটার বিপরীতে ক্রমশঃ আলগা হয়ে গেছে শিকড়, ঝুরঝুরে মাটি
পাশাপাশি বসে দুটি ছায়া, আবছা আলোয়
আপনা থেকেই হাত উঠে আসে কপালে
জেগে থাকার পণ করি নিজের জন্য, জেনে নিতে হবে ফেরার রাস্তাটা, চক্রবুহ্য থেকে বেরোনোর পথ বাবা ছাড়া আর কেউ দেখাতে পারবে না, মহাভারতের পর
গোটা আর্যাবর্ত জেনে গেছে।