অনালোকিত পাহাড়ের সানুদেশে যদি কখনও
ঈশ্বরের দেখা পাই
সেই যে প্রদীপ জ্বেলে দারাশুকো নিরুদ্দেশ হলেন
পিলসুজের তেল প্রায় নিঃশেষিত
ধারে কাছে কোন ছায়া পসারিনী নেই
নদীও মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে নিজের শরীরে নোনা জল বহন করে
কুন্দ ফুলের সরবরাহ বন্ধ করেছে অলীক
ফুলমাসী
দেখো কেমন চারপাশ ভরে উঠছে খনিজ কলহে
গাঁইতির অসফল উল্লাস
বেড়া টপকানো মানুষ এ বঙ্গে ফেলে গেছে
তার রক্তাক্ত কলজে
যেভাবে হোক তা ঈশ্বরকে ফেরত দিতে হবে
এই ভেবে হোমারের বাসগৃহে যেতে যেতে
নেকড়ে ও নাগিনীর দরজায় টোকা এঁকে দিয়ে
এক লুব্ধ তস্করের মতো ঢুকে পড়েছি
গুগুল নামক শুঁড়ি পথ বেয়ে
না কোন ছায়াপসারিনী নেই
ঠাকুরদাস জোরে জোরে পাঠ করো
বায়ুপুরানের শেষ পরিচ্ছদ
পবিত্র শরীফ থেকে নেমে আসা ভোগলিক মেধা ও
ধোঁয়া কুন্ডলী জিজ্ঞেস করে
সব খ্যায়রিয়ত তো
কি উত্তর দেবো কে বলে দেবে