তুমি এসে দাঁড়িয়েছ গমকল মাঠে,
দাড়িভিট, তাড়িপীঠ বিপত্তারিণী,
আমরা নিমিত্ত, কিন্তু তুমিও তো দেবী
তোমাকে যেভাবে লিখি সেভাবে হারিনি!
সময় বোমার মতো, নিরপেক্ষ ফাটে,
শেষ দৃশ্যে লাল সূর্য, ধানক্ষেত ধরে
কবি চলে যাচ্ছেন বাঁশি নিয়ে তাঁর,
ফুটো মুখ বুজে গেছে বৃন্দগান করে।
সাইবারে পমেটম গাঁয়ের বধূরা ,
অফুরন্ত অপশন যমুনা পুলিনে,
মাখব, মাখিয়ে দেব, তাফাল মাচাব,
সব দিন শুরু হয় আচ্ছে ভালে দিনে!
মুনলাইট সোনাটা এবং বেড়াল
আমাদের বাড়ির সব ঘড়িই গিটার,
হাওয়ার আঙ্গুলে তারা বেজে ওঠে,
কখনো ঝাঁ ঝাঁ রোদে মুনলাইট সোনাটা
কখনো জানলায় থুতনি চেপে চুপচাপ হেমন্ত ঋতুটি দেখে্…।
আমি বুঝতে পারি না সময়ের প্রহরী
কীভাবে সময় বয়ে যেতে দিতে পারে!
কিন্তু বেড়ালদের ভয়ে কিছু বলতে পারি না,
আগেই বলেছি, এ পাড়াটা বেড়ালদের,
এই বাড়িটাও,
এর আনাচে কানাচে খাঁজে ভাঁজে কেবলই
অশ্রান্ত অফুরান বেড়াল,
তারা নিজেরা গোল্লায় গেছে,
আর তাদের জন্যে ঘড়িগুলোও,
ঘড়িদের তারা কিছু তো বলেই না,
উপরন্তু নিজেদের থাবায় ঢেকে বহু দূর জাহান্নমে নিয়ে যেতে চায়!