ঠোঁটের কষ বেয়ে নেমে যাচ্ছে অশীতিপর বৃষ্টি
ওদিকে জীবন বিমার কিস্তি শহর থেকে বেড়াতে এলো,তোমাকে আমি কত আগে থেকে চিনতাম
ভালো লাগত…সেই কৃষ্ণচূড়া পলাশ লালমাটি
দুবেণী ঝোলানো, কোনো প্রত্যক্ষদর্শী নেই
দূরে চলে যাওয়ার ,প্রত্যক্ষদর্শী নেই
গালে কাটা দাগ চাপ দাড়ি মুখে
প্রত্যক্ষদর্শী নেই
ভুলে যেতে অসুবিধে হলো না
…দোষ তো আপনার ই,দোষ তো আপনার ই
বলে গেল হাওয়া…
ও হাওয়া, ওগো হাওয়া চোখে র ইল
টাউন হল ,সার্কিট হাউসের মাঠ
বাঘ সিংহেরা অব্দি ভয় পাচ্ছেতখন
ক্রমশ চোখের কোনায় রক্ত, সাদা চোখে
যা দেখা যায় না…
বারণ
এই যে এত বারণ করি তবু
তুমিও বলোনি তো সেভাবে ,রাস্তা কত দূর
আরাধনা ছিড়ে ফেলা যায়,সহজেই
যেভাবে লক্ষ্মণরেখা ছিড়ে ফেলে লোকে
যেভাবে মোচ্ছব শরীর ঘিরে হাততালি চিরকাল
যেতে যেতে একদিন যাকিছু অগম্য ছিল
আজ চেনা, তবুও অচেনা ঠেকে
এত এত আয়োজন ফেলে যেতে হবে
বিহ্বল স্মৃতি শুধু সম্বল বহ্নির উৎসবে
প্রত্নতাত্ত্বিকের মতো বিকেলে ঘনিয়ে এল বৃষ্টি
কিছু শিল আশ্লেষে আশ্লেষে মাটিকে
ভেজাল সুন্দরী জ্যোৎস্নায়
ফলতঃ অপটু হাত এ যেন দ্বিতীয় জন্ম
ঝটিকা সফর….