দেবী দুর্গার আবাহন হয় এই রাগে।
রাগ ভৈরবী
শরৎকালের নীল আকাশ, রোদের ছটা যখন কাশফুলের চাদরে এসে পড়ে তখন এই রাগ ওঠে শরৎ।
দেবী যেন তার মুখ তুলে বহ্নি অঙ্গে বেনারসীতে হয়ে ওঠেন গৌরী
রাগ ভৈরবী যেন আমাদের জাগিয়ে তোলে তার সুর মূর্চ্ছনায় ।
ভৈরবী রাগের বিভিন্ন বন্দিসের মধ্যে এই “ভবানী দয়ানী” এক অপরূপ শোভায় বাস করেন আমাদের হিন্দুস্থানী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের বিপুল ভান্ডারে।
ভৈরব রাগ যেন শিব আর ভৈরবী যেন হয়ে ওঠেন শক্তি।
তাই শক্তির আবাহনে এই রাগ যেন প্রাসঙ্গিকই বটে।
নবরাত্রির সকল দিন যেন হয়ে ওঠে আলোকময়।
শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের সকল ঘরানার মধ্যেই এই রাগ সমানভাবে প্রচলিত এবং খুব আকর্ষণীয়ও বটে ।
মা মহামায়া যাঁর আবাহন হয়ে থাকে এই রাগের দ্বারা তাঁকে প্রণাম