• Uncategorized
  • 0

কবিতায় ভজন দত্ত

চন্দ্রবিন্দু 

যারা যারা চন্দ্রবিন্দু খুলে চাঁদ দেখেন,তারা তারা ঠিক জানেন, চাঁদি কা চপ্পলে বিস্তর আলপটকা,ভাসাভাসি বাঁধ ভাঙা,টুকরো টুকরো সহস্র কাচ!যেন রক্তারক্তি কোনও এক ফাঁদ,ফাটানো ফটক!
সিঁড়ি খুলে,লাগিয়ে,ভেঙে, তাদের সম্মান বা অসম্মান করতে,হারামিপোনার ডিকশিনারির তাঁবুর ভেতর ট্যাবু করান যারা যারা,তারা তারা যতই হাসফাস করুন কাঞ্চনজঙ্ঘায়,
তাদের কারো চন্দ্রে বিন্দুদোষ নেই!
তারা মোস্ট নটি,বোল্ড এন্ড বিউটিফুল
বিনোদিনী হলেও,’যন্তনা’ ছাড়া স্থায়ী কোনো  বিনোদন নেই।
ডাকাবুকা বুক ও হুকের চন্দ্রবিন্দু খোলা থাকলেও,সহজপাঠ ছেড়ে তারা কেউ হাতাখুন্তি ধরে না,কিংবা ফাঁকা মাঠ ছাড়া, বারপোস্টের ভেতর গোল হতে দেয় না!
এই হাটে ক্রেতা বিক্রেতা থাকলে, কিছু হাড়হাভাতে থাকবেই, তারা নিজেরাই নিজেদের আঁকবে আকবর বলে,হাড় ভাঙাভাঙি না করলে কীভাবে তাদের রাঁধা হবে রোজের!
ঐ তো সামান্যই দুধ বা মাড়ভাত তাতেই যত শাঁস ও শ্বাস, যত বাধা তাই নিয়েই তো রাধার কাঁদা! কান্নার জলে গুছি গুছি বীজতলার আলপনা দিতে দিতে পোড়া সংসারে কতদিন হয়নি কিছু রাঁধা!
ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।