বেঁচে থাকার অজুহাতে।আত্মীয়ের মুঠোবন্ধ কয়েক টাকার বিনিময়ে।সিগারেটের উদ্বিগ্নতায়
আরুনিকে আল বাঁধতে হয়।শরীর দিয়ে,মন দিয়ে।তবুও অনুণাদ প্রতিম কম্পাঙ্কে জলজ প্রাণী আর গুনহাগারের দুটি হাঁস খেলা করে সারাদিন চই চই।একটি পালকের ভরে। নিত্যশৈলী সেই পালক যার সন্ধানে কাঠ কুড়িয়ে সঞ্চয় করে রেখেছি বুক পকেটে।তবুও আগুন লাগার বহু আগেই নীল নক্ষত্রের বুকে হাত রেখে ঘুমিয়ে পড়ি।যেমন ঘুমোয় একটা পালক শত সহস্র প্রসারনশীল পালকের মাঝে।আর সিগারেট নিভিয়ে আসে মৃত্যু পত্রের ভিতরে।