সমীপেষু

শিবোহম্

“ফরেন্সিক টেস্টে গন্ধটা কিন্তু কর্পূর আর ঘি পোড়াই বেরিয়ে পড়বে তুমি বুঝতেও পারবে না ডাক্তার। তুমি আমার চোখের চিন্তা কোরো না তো! নেত্রের জ্যোতির হিসেবে তোমরাও কাঁচা। এসো নামতা পড়ি তারা বাঁধা সুরে। শিলং এর ঠান্ডায় উড়ে যাওয়া গল্পের ছিঁড়ে যাওয়া পাতায় দেখেছি একটা যুবতী খুনির হাতের ছাপ। কারসাজি করে নাম রাখলাম ড্রাকুলা। ওরা রক্ত খায় রাতের ঘুমের পাশের বিছানায় দৃঢ় আলিঙ্গনে। এই বাজে কাজটা আসলে সময়ই করে। সময়ের পাশে দাঁড়িয়েছিল একটি মেয়ে, নাবালিকা মোটেই নয়, আমার যেরকম হলে হয় সেরক আরকি! নতুন কলাবৌকে স্নান করিয়ে পা ফসকে জলে পড়ে যাওয়া, আরে মশাই সত্যি বলছি জলে পড়ার পর সে কলাবৌ তার চার আউন্সের ষোল কলা দেখিয়ে ছাড়লো। কলা পাঁঠায় খেয়ে নিয়েছে। আমার জন্য বউ। বউকে ভাত দিই কী করে, বউ তো ভাত খায় না। পাশের জন হয়ে দাঁড়িয়ে আমিই সেই কাল। আমিই সময়। আরে ধুর মশাই সময়কেতো আপনারা অপচয় করেন কিন্তু সময় আমাকে অপচয়……না মানে মাঝে মাঝে করেও ফেলে সময় নিজেই টের পায় না। ইসলিয়ে সময়তো স্রেফ কাল হ্যায়, লেকিন কোই হ্যায় যো ম্যা হি হু লেকিন ম্যা হু নেহি ও হি মহাকাল হ্যায়।”
——— শতছিন্ন এক হলদে কাগজে কে যেন লিখেছে হুবুহু টুকে দিলাম। নাম দিলাম শিবোহম। কার লেখা জানলে জানাবো।😉

শাল্যদানী

ফেসবুক দিয়ে আপনার মন্তব্য করুন
Spread the love

You may also like...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

কপি করার অনুমতি নেই।