Category: সাহিত্য Hut

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে সোনালি (পর্ব – ৪৫)

পুপুর ডায়েরি সেই যে চারু মার্কেট। এখন গল্প করতে হলে বলতে হবে, এক যে ছিল চারুবাবুর বাজার। বাস ট্রামের স্টপেজ ও সেই নামেই। —-চারু মার্কেট নামবো, চারু মার্কেট। বাজারের মস্ত বাড়িটার মেইন গেটের পাশে,...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে বিজয়া দেব (পর্ব – ১৮)

আনন্দে মন সমাচ্ছন্ন তোমারে কী আমি কহিব অন্য চিরদিন থাকো সুখে। ভাবিয়া না পাই কী দিব তোমারে করি পরিতোষ কোন উপহারে যাহা কিছু আছে রাজভান্ডারে সব দিতে পারি আনি। প্রেমোচ্ছ্বসিত নয়নের জলে ভরি দুনয়ন...

0

কবিতায় সংযুক্তা মজুমদার

না একটা তীব্র সচেতন ‘না’-বোধ থাকা খুব দরকার। অপছন্দের না, অ-ভালোবাসার ‘না’, অসুখের ‘না’, অভাবের ‘না’, অনিচ্ছার ‘না’,… মাথা হেলানোর আসক্তি বড় ছিমছাম, বড় নির্বোধ… একটা ‘না’ তোমায় উপহার দিলাম—– তুমি শিখে নিও ভালো...

0

সম্পাদকীয়

একলা দুপুর বড় আদরের। তবে সে ব্রাত্য, যদি হয় গ্রীষ্মের। কেউ তাকে ভালবাসে না। দহন না থাকলে যে বৃষ্টির আবেদন মিথ্যে হয়ে যায় যে। বৃষ্টিকে বড় ভালবাসে দহন তাই নিজের খর তাপ দিয়ে তাঁকে...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে বিজয়া দেব (পর্ব – ১৭)

গোপনে গড়েছে কত স্বপ্নিল সাঁকো ছেলে মেয়ে দুটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এল তখন অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব শেষ ঘোষিত হল। পরবর্তী পর্বে রয়েছে নাটক। নাটকের নাম “ডাকঘর “। ছুটি তো আজ উইলসন ইশকুলে পুরস্কার পেয়েছে...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে সোনালি (পর্ব – ৪৪)

পুপুর ডায়েরি রেলব্রিজ আর চারু মার্কেট মানেই পাশে লেক। এইগুলো নিয়েই পুপু। তার আত্মপরিচয়, তার বড়ো হয়ে ওঠা। ইদানীং লেকের লোহার রেলিং গুলো পাল্টে যেতে দেখে কী ভীষণ মন খারাপ হলো তাই। মনে হল...

0

সম্পাদকীয়

ধিঙ্গিপদর রোদ্দুর খেয়ে বেঁচে থাকার গল্পটি লীলা মজুমদার কবেই লিখে গেছেন | এরপর হয়তো বাতাস বাড়ীতে উঠে শুধু রোদ্দুর খেয়েই বাঁচতে হবে| জয় গুরু বলে রোদ্দুরকে একটা পেন্নাম ঠুকে দিলাম | যা হবে দেখা...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে বিজয়া দেব (পর্ব – ১৬)

গোপনে গড়েছে কত স্বপ্নিল সাঁকো উইলসন ইশকুলে রবীন্দ্রজয়ন্তী। ছুটি ও পিয়া নাচে অংশ নিয়েছে। একেবারে সকালের দিকেই অনুষ্ঠান। এরপর সে দিদিদের সাথে ব্রজমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ে যাবে। ওখানেও রবীন্দ্রজয়ন্তী দেখবে। ইশকুলে সে এখনও পড়তে যায়...

0

সাপ্তাহিক ধারাবাহিক উপন্যাসে সোনালি (পর্ব – ৪৩)

পুপুর ডায়েরী  হাল খাতা, নববর্ষ, এইসব আসে। বাংলা বছরের হিসেব আসে মনে। আর তখনই মনে পড়ে ভালবাসাকে। কলকাতা। আমার প্রাণের কলকাতা। ধুলো মাখা মেঘলা কলকাতা। হেমন্তের বিষন্ন কলকাতা। টিপটিপ বর্ষার মন কেমন কলকাতা। হাঁটু...

0

রম্য রচনায় বিশাখা বসু রায়

নষ্টালজিয়া : লোয়ার সারকুলার রোড আমাদের আদি বাড়ী ছিল রাজশাহী জেলার মালঞ্চী গ্রামে। আমার ঠাকুরদা ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী । উনি রাজশাহী থেকেই অবিভক্ত বাংলা, বিহার, ওড়িশা ‘র Matriculation পরীক্ষা তে প্রথম স্থান অধিকার করেন...

কপি করার অনুমতি নেই।