T3 || আমি ও রবীন্দ্রনাথ || বিশেষ সংখ্যায় শমিত কর্মকার
by
·
Published
· Updated
এবারও হবে
কেকা দের বাড়িতে পুরো দমে চলছে প্রস্তুতি। বছরের একটা দিন কোন ভাবেই মিস করা যাবে না। রবীন্দ্র নৃত্য, রবীন্দ্র সঙ্গীত, একক আবৃত্তি ইত্যাদি ইত্যাদি। এই দিন টা কোন ভাবেই মিস হয় না রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন বলে কথা।
বর্তমান পরিস্থিতি মনে রেখেই এবার আয়োজন করা হচ্ছে কেকা দের বাড়ির রবীন্দ্র সন্ধ্যা। কেকার বাবা অমলেন্দু বাবু রবি ঠাকুরের ভীষণ ভক্ত ছিলেন। তিনি সেই কুড়ি বছর আগে এই দিনটিকে পালন করতে শুরু করেন। তিনি তাঁর নিজের ঘরে বড় একটা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি করিয়ে ছিলেন পালেদের দিয়ে। জন্মদিনের দিন ঐ মূর্তি সাজানো হয় ফুলের মালা চন্দন দিয়ে।
আজ অমলেন্দু বাবু না থাকলেও তাদের পরিবারের সকলে মিলে পালন করেন ধুমধাম করেই। এর মূল দায়িত্ব থাকেন অমলেন্দু বাবুর একমাত্র মেয়ে কেকা।
পরিবেশ পরিস্থিতি একটু অন্য রকম হতেই অনুষ্ঠান ছোট করা হয়েছে। কেকাই সকল কে ডেকে নাচ গান আবৃত্তি শেখায় বেশ কিছু দিন আগে থেকেই।
রবীন্দ্র জন্মদিনর সকালে কবিকে ফুলের মালা ও চন্দননের টিপ পরিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়। এরপরে সন্ধ্যায় বাড়ির দালান সেজে ওঠে মঞ্চের আকারে।শুরু হয়ে যায় রবীন্দ্র বন্দনা। একে একে নাচ, গান, আবৃত্তি। শেষ হয় মিষ্টি মুখ দিয়ে।