কর্ণফুলির গল্প বলা সাপ্তাহিক ধারাবাহিকে সৈয়দ মিজানুর রহমান (পর্ব – ১)
by
·
Published
· Updated
অনন্ত-অন্তরা
একটি পাজরভাঙ্গা কষ্ট বিগলের সুর হয়ে আমাকে আছন্ন করে দিলো- ভালো মানুষ বা সত্যিকারের প্রেম ভালবাসা মানুষ বুঝতে চায় না! কতটা কষ্ট পেলে প্রেম দ্বিগুণ জ্বলে আকাংক্ষা বেড়ে যায় আরো বেশী তার খোঁজ রাখে ক’জনে- এই মুহূর্তে আমার কী করার উচিৎ আমি জানি না কিন্তু ভাবছি কেন এমন আচরণ করলো ? তার কোন অতীত- নাকি বাস্তবতার নিরিখে সতর্কতা, হ্যাঁ সে তো বলতেই পারে কারণ হাজার মানুষের ভিড়ে কে ভালো কে খারাপ সে কী করে ফেসবুকের মতো একটি ভার্চুয়াল জগতে সহজে চিনে নেবে । তাই দুঃখ পেলেও বিশ্বস্ততা বেড়ে গেল ।
মনে পড়ে গেলো একটি গান রবি ঠাকুরের “ না বুঝে কারে তুমি ভাসালে আঁখি জলে”
ব্যথা দেওয়ার মতো কথায়
আকাংক্ষা বেড়ে গেল
সূক্ষ্ম অনুভবে আবার পেয়ে বসলো
তুমি যে পরাণ মোর বেঁধেছ
যামিনী হৃদয়ে শশী হয়ে এসেছো
মম হৃদয়ে বাজে সেই রিনিঝিনি
রিক্ত করেছে যে মোরে ।
বেহায়ার মতো আবার লিখলাম হ্যালো- প্লিজ কথা বলুন, আপানার কথায় আমি রাগ করিনি- ভাবে দেখলাম আপনি আপনার জায়গার সঠিক আছেন- যে কথা আজ আমাকে শুনতে হলো সেটা আমাদেরই জন্য আমাকে শুনতে হলো, আমি তো তাদেরই একজন দায় এড়াতে পারিনা । আপনি আমাকে যত অবহেলা করুণ না কেন- যত ইচ্ছে অপমান করুণ তবু আমার দৃষ্টি আপনার দিকে, জানিনা কেন আমি এতো আকর্ষিত হচ্ছি!
সবুজবাতি সাথে জুড়া
ঐ নাম সর্বস্ব অন্তরা
নাকি ঐ রেখে দেয়া একফালি
অবাক নয়নের ছবি?
জানিনা কিভাবে নিবেন তবুও বলছিঃ-
প্রথম দর্শণ ছিল ঐ সবুজবাতি অন্তরা নামে-
হৃদয় মাঝে চির চেনা সুর বেজে উঠেছিল
যা কখন বাজেনি সুপ্ত অবস্থা থেকে জেগে ওঠেনি !